গুরুত্বপূর্ণ কিছু কুরআনের আয়াত! সকাল-সন্ধ্যার যিক্রের ফযীলত!
“আল্লাহ কষ্টের পর সুখ দিবেন!”
– সূরা ত্বলাক : ৭
“নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে রয়েছে স্বস্তি!”
– সূরা ইনশিরাহ : ৬
“আমি তো আমার দুঃখ ও অস্থিরতাগুলো আল্লাহর সমীপেই নিবেদন করছি!”
– সূরা ইউসুফ : ৮৬
“জেনে রেখো, আল্লাহর সাহায্য নিকটে!”
– সূরা বাক্বারা : ২১৪
“একমাত্র কাফির ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না!”
– সূরা ইউসুফ : ৮৭
“আল্লাহ কোনো ব্যক্তির উপর তার সাধ্যের চাইতে বেশী, এমন বোঝা চাপিয়ে দেন না!”
– সূরা বাক্বারা : ২৮৬
“এবং অবশ্যই আমি তোমাদের পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের!”
– সূরা বাক্বারা : ১৫৫
“হে ঈমানদারগণ, তোমরা সবর ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর! নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন!”
– সূরা বাক্বারা : ১৫৩
“হে আল্লাহ, আমি তো কখনো আপনাকে ডেকে ব্যর্থ হইনি!”
– সূরা মারইয়াম : ৪
আল্লাহ আমাদের সকল মুসলমানদের কে দ্বীনি ছহীহ বুঝ দান করুন।
সকাল-সন্ধ্যার যিক্রের ফযীলত
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি হাদীসটিকে রাসূল (ﷺ) থেকে মারফূ‘ হিসেবে বর্ণনা করেছেন,
“কোনো গোষ্ঠী যারা যিক্র করছে, তাদের সাথে ফজরের সালাতের পরে সূর্য উঠা পর্যন্ত সময় বসা আমার কাছে ইসমাঈলের বংশধরদের চার জন দাস মুক্তির থেকেও বেশি প্রিয়।
অনুরূপভাবে কোনো গোষ্ঠী যারা যিক্র করছে, তাদের সাথে আসরের সালাতের পরে সূর্য ডুবা পর্যন্ত সময় বসা আমার কাছে চার জন দাস মুক্তির থেকেও বেশি প্রিয়।”
রেফারেন্সঃ হাসান। আবু দাউদঃ ৩৬৬৭
■মহান আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে সঠিক এবং পরিপূর্ণ ভাবে জানার, বোঝার এবং
মেনে চলার তাওফীক দান করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা, কবুল ও হিফাযত করুন (আ-মীন)।।