1। নেশা সৃষ্টি করে এমন যে কোন পানীয় হারাম। – সহীহ বুখারী
অভিমানী “আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা।”
2/”ঐসব ছবি নির্মাতাকে কিয়ামতের দিন আযাব দেয়া হবে,তাদেরকে হুকুম করা হবে যা সৃষ্টি করেছো তাতে প্রাণ দাও”
বুখারী হাদীস:৭০৪৭,৭০৪৮(ই.ফা.বা)
3/
“বান্দা যতক্ষণ ওযু অবস্থায় সালাতের স্থানে থাকে, ততক্ষণ ফেরেশতারা বলতে থাকে” হে আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করো! আমিন 🤲
~সহিহ বুখারী-৪৪৫
4/মরুভূমিতে হারিয়ে যাওয়া উট খুঁজে পেয়ে বান্দা যতটা খুশি হয়!
আল্লাহ তা’আলা বান্দার তওবায় তার চেয়ে বেশি খুশি হন!
[বুখারী-৬৩০৯]
5/আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
এক ব্যাক্তি রাসূল ﷺ কে জিজ্ঞাসা করল, ইসলামের কোন কাজটি উত্তম?
রাসূল ﷺ বললেন, ❝তুমি লোকদের খাবার খাওয়াবে এবং পরিচিত অপরিচিত সবাইকে সালাম দিবে।❞
– (সহীহ্ বুখারী : ১২, সহীহ্ মুসলিম : ৩৯)
6/খুব কষ্ট হওয়া সত্ত্বেও যে বারবার কুরআন পাঠ করে,সে দ্বিগুণ নেকি পাবে!
[সহীহ বুখারী -৪৯৩৭]
7//–রাসুল (সাঃ) বলেনঃ-
–❝নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা তোমাদের দেহ এবং আকৃতি দেখেন না, বরং তোমাদের অন্তর ও আমল দেখেন।❞
–[সহিহ বুখারিঃ-৫১৪৪]❤️
#8👉.রাসুল (সা.) বলেন, ‘তুমি যখন ঘুমাতে যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পড়বে।
তাহলে আল্লাহর পক্ষ থেকে সর্বদা তোমার জন্য একজন রক্ষক থাকবে এবং
সকাল পর্যন্ত শয়তান তোমার কাছে আসতে পারবে না।’ (বুখারি, হাদিস : ২৩১১)
9.
“ইসলামে সবচেয়ে ভালো কাজ হচ্ছে ক্ষুদার্তকে খাবার খাওয়ানো।”
_📚বুখারি হাদিসঃ ১২, মুসলিম হাদিসঃ ৩৯
10/রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ আমার প্রত্যেক উম্মতের গুণাহ মাফ হবে, তবে যে গুণাহ করে বলে বেড়ায়, তার গুনাহ মাফ হবে না।
(বুখারীঃ ৫৬৪৩)
11)যে ঘরে স্বামী স্ত্রী একি কম্বলের নিচে ঘুমাবেন,
ঐ ঘরে আল্লাহ রহমত নাজিল হতে থাকে।
–বুখারী।
12/রাসুল (সা:) বলেছেন,
আল্লাহ যার ভালো চান
তাকে দু:খ কষ্টে ফেলেন…
তার ধৈর্য পরীক্ষা নেওয়ার জন্য
[বুখারী – ৫৬৪৫]
13। আল্লাহ্ তা’আলার নিকট প্রিয় ঐ আমল যা নিয়মিত করা হয় যদিও তা অল্প হয়। – সহীহ বুখারী
14। যে ঘরে কুকুর ও (প্রাণীর) ছবি থাকে,সে ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না। -সহীহ বুখারী
15। আত্নীয়ের সাথে ভালো ব্যবহার করলে রিযিক ও হায়াত বৃদ্ধি পায়। – সহীহ বুখারী
16। রাসূল (সাঃ) বলেছেন যে ব্যক্তি তার দু’চোয়ালের মাঝখান (অর্থাৎ জিহ্ববা) এবং দু’পায়ের মাঝখান (অর্থাৎ লজ্জাস্থান)-
এর হেফাজত করবে, আমি তার জান্নাতের জামিন হব। – সহীহ বুখারী
17),”জ্বর আসে জাহান্নামের তাপ থেকে!সুতরাং,জ্বর কে পানি দ্বারা প্রশমিত কর!
— (সহীহ বুখারী,, খন্ড: ৭:অধ্যায় ৭১:হাদিস ৬২১)
18)👉নবীজি বলেন,কালোজিরা আস- সামস (মৃত্যু)ব্যতিত সর্বরোগের ঔষধ!মা আয়েশা জিজ্ঞেস করেন,আস- সামস কি?নবীজি উত্তরে বলেন,মৃত্যু!
— — “(সহীহ বুখারী ৭:৭১:৫৯১)
19)”যে ব্যক্তি প্রতি সকালে ৭ টি আজওয়া খেজুর খায়,তার ওপর বিষ ও জাদু কোন প্রভাব ফেলতে পারেনা!
— —”(সহীহ বুখারী ৭:৬৫:৩৫৬)
20//❝সূরা ফাতিহা পড়ার পর যখন তোমাদের কেউ আমিন বলে, আর আসমানে ফেরেশতারাও আমিন বলেন,
তারপর উভয়ের আমিন যদি মিলে যায় তাহলে জীবনের সমস্ত পাপ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। সুবহানাল্লাহ!❞
[সহিহ বুখারী, ৭৮১]
21//নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, তাঁকে জাহান্নাম দেখানো হয়। তিনি দেখতে পান সেখানকার অধিকাংশ অধিবাসী হলো নারী। কারণ, তারা কুফরী করে।
সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন, তারা কি আল্লাহর সাথে কুফরি করে?
নবিজী বললেন, না, তারা স্বামীর অবাধ্য এবং অকৃতজ্ঞ ছিল । [সহীহ বুখারী: ২৯]
22//
“মৃত্যুর পরে একজন মুসলিমের জন্য বরকতময় এবং পূণ্যের কাজ হলো,
পৃথিবীতে দ্বীনদার সন্তান রেখে যাওয়া”। [বুখারি-২৫৫৪]
23//রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, যখন সন্ধ্যা হয়ে যাবে তখন তোমরা তোমাদের শিশুদেরকে আটকিয়ে রাখবে। কেননা এ সময় শয়তানেরা ছড়িয়ে পড়ে। বুখারী ৩৩০৪
24//আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করা হলো,
‘কোন্ ‘আমলটি উত্তম?’ তিনি বললেনঃ ‘আল্লাহ ও তাঁর রসূলের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা।‘ [১] দ্বিতীয়বার জিজ্ঞেস করা হলো, ‘অতঃপর কোন্টি?’
তিনি বললেনঃ ‘আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা।‘ তৃতীয়বার জিজ্ঞেস করা হলো, ‘অতঃপর কোনটি?’ তিনি বললেনঃ ‘ হজ্জ সম্পাদন করা।”
(১৫১৯; মুসলিম ১/৩৬ হাঃ ৮৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৫, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ২৫)
25। যে ব্যক্তি দিনে ১ বার ও রাতে ১ বার আন্তরিকতার সাথে সাইয়েদুল ইস্তেগফার পাঠ করে যদি সে ঐ দিনে (বা রাতে) মারা যায়,তাহলে ওই ব্যক্তি জান্নাতি । – সহিহ বুখারী