1/রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তোমরা অনুমান থেকে বেঁচে চলো। কারণ অনুমান বড় মিথ্যা ব্যাপার। আর কারো দোষ খুঁজে বেড়িও না,
গোয়েন্দা গিরি করো না, পরস্পরকে ধোঁকা দিও না, আর পরস্পরকে হিংসা করো না, একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ মনোভাব পোষণ করো না
এবং পরস্পরের বিরুদ্ধাচরণ করো না। বরং সবাই আল্লাহর বান্দা ভাই ভাই হয়ে যাও। সহীহ বুখারী ৭৮/৬০৬৬ নং হাদীস।
2/সা’দ ইব্নু ‘উবাদাহ (রাঃ) বললেন, আমি আমার স্ত্রীর সঙ্গে অন্য কোন পুরুষকে যদি দেখি,তাকে সরাসরি তরবারি দিয়ে হ”ত্যা করব।
এ কথা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর কাছে পৌঁছলে তিনি বললেনঃ তোমরা কি সাদের আত্মমর্যাদাবোধ দেখে বিস্মিত হচ্ছ? আল্লাহ্র শপথ!
আমি তার চেয়েও অধিক আত্মমর্যাদাসম্পন্ন। আর আল্লাহ আমার চেয়েও অধিক আত্মমর্যাদাসম্পন্ন। আল্লাহ আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন হবার কারণে প্রকাশ্য ও গোপনীয় (যাবতীয়)
অশ্লীলতাকে হারাম করে দিয়েছেন। অক্ষমতা প্রকাশকে আল্লাহ্র চেয়ে অধিক পছন্দ করেন এমন কেউই নেই। আর এজন্য তিনি ভীতি প্রদর্শনকারী ও সুসংবাদদাতাদেরকে পাঠিয়েছেন।
আত্মপ্রশংসা আল্লাহ্র চেয়ে অধিক কারো কাছে প্রিয় নয়। তাই তিনি জান্নাতের ওয়াদা দিয়েছেন।
(সহীহ বুখারী-হাদিস নং ৭৪১৬)
3/সা’দ বিন আবু ওয়াক্কাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, একদা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদল লোককে কিছু দান করলেন। সেখানে সা’দ (রাঃ) বসা ছিলেন।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মজলিসের এক ব্যক্তিকে কোন কিছুই দিলেন না। অথচ উপস্থিত লোকদের মধ্যে ঐ লোকটি আমার কাছে বেশী প্রিয় ছিল।
তখন আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বললামঃ ঐ ব্যক্তিকে দান করা থেকে বিরত থাকলেন কেন? আল্লাহর শপথ! আমি তো তাকে মু’মিন মনে করি।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ তুমি তাকে মুসলিম মনে করতে পার। এ কথা শ্রবণ করে আমি কিছুক্ষণ চুপ থাকলাম। তার সম্পর্কে আমার ধারণা মতে পুনরায় প্রশ্ন
করতে বাধ্য হলাম এবং বললামঃ ঐ ব্যক্তিকে দান করা থেকে বিরত থাকলেন কেন? আল্লাহর শপথ! আমি তো তাকে মু’মিন মনে করি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ
তুমি মুসলিম মনে করতে পার। এ কথা শ্রবণ করে আমি কিছুক্ষণ চুপ থাকলাম। তার সম্পর্কে আমার ধারণা মতে পুনরায় প্রশ্ন করতে বাধ্য হলাম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও
একই উত্তর দিলেন। পরিশেষে তিনি বললেনঃ হে সা’দ! আমি কখনও কখনও কোন লোককে দান করি অথচ অন্যরা (যাদেরকে দান করিনা তারা) আমার নিকট তার চেয়ে অধিক প্রিয়।
তাকে দান করার কারণ হল তাকে যেন আল্লাহ উপুড় করে জা*হা*ন্না*মে নিক্ষেপ না করেন। অর্থাৎ আমি যদি তাকে দান না করি তাহলে সে হয়ত মুরতাদ হয়ে যাবে।
পরিণামে সে জা*হা*ন্না*মে প্রবেশ করবে। সুতরাং জা*হা*ন্না*ম থেকে বাঁচানোর জন্যই আমি তাকে দান করি।
যেহেতু ঈমান অপ্রকাশ্য বিষয়, তাই এর পরিবর্তে প্রকাশ্য বিষয় তথা আমলের সাক্ষ্য দেয়ার কথা ইসলামে স্বীকৃত। ফলে কাউকে নির্দিষ্ট করে প্রকৃত ঈমানদার, মুত্তাকী,
কামেল, অলী বা এ জাতিয় কথা বলা যাবেনা। উপরোক্ত হাদীছে এ শিক্ষাই দেয়া হয়েছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৬
ইসলামিক সেন্টারঃ ২৬
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সা’দ বিন আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুখতাসার সহীহ আল-বুখারী
4//জান্নাতীদের প্রথম খাবার হবে মাছের কলিজা ভুনা।
বুখারী – ৩৭৯৮
5//‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেনঃ রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ সালাতরত অবস্থায় তোমাদের কেউ তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়লে সে যেন ঘুমের আমেজ চলে না যাওয়া পর্যন্ত ঘুমিয়ে নেয়।
কারণ, যে তন্দ্রাচ্ছন্ন সালাত আদায় করে সে জানে না যে, সে কি ইস্তেগফার করছে নাকি নিজেকে গালি দিচ্ছে।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২১২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
6//কেউ নিজ আমল দ্বারা জা*ন্না*তে প্রবেশ করবেনা,
আল্লাহর রহমত ও দয়া ব্যতীত।
(বুখারীঃ-৫৬৭৩)
7//”বান্দা যতক্ষণ ওযু অবস্থায় সালাতের স্থানে থাকে, ততক্ষণ ফেরেশতারা বলতে থাকে” হে আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করো! আমিন 🤲
~সহিহ বুখারী-৪৪৫
8//রাসুল (সা:) বলেছেন,
আল্লাহ যার ভালো চান
তাকে দু:খ কষ্টে ফেলেন…
তার ধৈর্য পরীক্ষা দেওয়ার জন্য…
[বুখারী – ৫৬৪৫]
9//রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের বংশ পরিচয় এমন জিনিস নয় যে, তোমরা এর কারণে অন্যকে মন্দ বলবে। তোমরা সবাই এক আদামের সন্তান।
পাল্লার সমান পাল্লা। কোন একদিক পূর্ণ করে নিতে পারো না। দীন ও আল্লাহভীতি ছাড়া তোমাদের কারো ওপর কারো মর্যাদা নেই। এক ব্যক্তি মন্দ ব্যক্তিতে পরিণত হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট যে,
সে প্রগল্ভ (দাম্ভিক), অশ্লীলভাষী ও কৃপণ।
সহীহ : আহমাদ ৪/১৪৫, ‘বায়হাক্বী’র ‘‘শু‘আবুল ঈমান’’ ৫১৪৬, সিলসিলাতুস্ সহীহাহ্ ১০৩৮, হিদায়াতুর্ রুওয়াত ৪/৪০৭ পৃঃ।
10//যে ব্যক্তি ভালো কাজের পরিকল্পনা করলো কিন্তু বাস্তবে ঐ কাজ করতে পারলোনা, তবুও সেই ব্যক্তির জন্য সওয়াব লিখা হয়।
[সহীহ বুখারী, ৬৪৯১]
11//হায়ওয়াত ইবনু শুরায়হ্ ….. খালিদ থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এক সাহাবীর সূত্রে বর্ণিত।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যাক্তিকে নামায পড়তে দেখলেন-যার পায়ের পাতার উপরের অংশে এক দিরহাম পরিমাণ স্থান ঝকঝকে শুকনা ছিল,
যাতে উযূর সময় পানি পৌঁছেনি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে পূণরায় উযূ (ওজু/অজু/অযু) করে নামায পড়ার নির্দেশ দেন।
___________[সূনান আবূ দাউদ, হাদীস নং-১৭৫, অধ্যায় নং-০১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন]
হাদীসের মান সহীহ
12//নবী করিম ( ﷺ) বলেছেনঃ
“আল্লাহ তা’আলা বলেন, কিয়ামতের দিন আমি তিন ব্যাক্তির বিরোধী থাকব। তাদের এক ব্যাক্তি হল, যে আমার নামে প্রতিজ্ঞা করল,
তারপর তা ভঙ্গ করল। আরেক ব্যাক্তি হল যে আযাদ মানুষ বিক্রি করে তার মূল্য ভোগ করে।
অপর এক ব্যাক্তি হল, যে কোন লোককে মজদুর নিয়োগ করল, এবং তার থেকে কাজ পুরাপুরি আদায় করল, অথচ তার পারিশ্রমিক দিল না”
—–(সহিহ বুখারিঃ-২১২৬)—–
13//প্রতিটি মানুষ তার কাজের
সেই ফলই পাবে,
যা সে নিয়্যত করেছে।
–বুখারী
14//”তোমরা দ্বীনের মাঝে নতুন বিষয় আবিষ্কার করা থেকে বিরত থাকবে, কেননা প্রত্যেক নতুন বিষয়ই বিদআত। আর প্রতিটি বিদআতের পরিণাম গোমরাহি বা ভ্রষ্টতা।”
[সহীহ বুখারী, হা/
15//ইবনে মাসঊদ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘‘কিয়ামতের দিন [মানবিক অধিকারের বিষয়] সর্বপ্রথমে লোকদের মধ্যে যে বিচার করা হবে তা রক্ত সম্পর্কিত হবে।’’
ফুটনোটঃ
(সহীহুল বুখারী ৬৫৩৩, ৬৮৬৪, মুসলিম ১৬৭৮, তিরমিযী ১৩৯৬, ১৩৯৭, নাসায়ী ২৯৯১, ৩৯৯২, ৩৯৯৩, ৩৯৯৪, ইবনু মাজাহ ২৬১৫, ইবনু মাজাহ ২৬২৭, আহমাদ ৩৬৬৫, ৪১৮৮, ৪২০১)
রিয়াদুস সলেহিন, হাদিস নং ১৮৫৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
16//নবী (ﷺ) পবিত্রতা অর্জন, জুতা পরিধান এবং চুল আঁচড়ানোতে সাধ্যমত ডান দিক থেকে শুরু করতেন।
সহীহ বুখারী, ৫৩৮০
17//আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, “দু’জনের ক্ষেত্রে ঈর্ষা করা সিদ্ধ । (১) যাকে আল্লাহ কুরআন (মুখস্থ করার শক্তি) দান করেছেন, সুতরাং সে ওর (আলোকে) দিবা-রাত্রি পড়ে ও আমল করে । (২) যাকে আল্লাহ তা‘আলা মালধন দান করেছেন এবং সে (আল্লাহর পথে) দিন-রাত ব্যয় করে ।”
ফুটনোটঃ
সহীহুল বুখারী ৫০২৫, ৭৫২৯, মুসলিম ৮১৫, তিরমিযী ১৯৩৬, ইবনু মাজাহ ৪২০৯, আহমাদ ৪৫৩৬, ৪৯০৫, ৫৫৮৬, ৬১৩২, ৬৩৬৭)
রিয়াদুস সলেহিন, হাদিস নং ১০০৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
18//যে ব্যাক্তি কোরআন পড়ার সময় আটকে যায়,
এবং কষ্ট করে তিলাওয়াত করে,
তার জন্য রয়েছে দ্বিগুণ সওয়াব
(সহীহ বুখারীঃ৪৯৩৭)
19/আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ঈমানের ষাটেরও অধিক শাখা আছে। আর লজ্জা হচ্ছে ঈমানের একটি শাখা।
(মুসলিম ১/১২ হাঃ ৩৫, আহমাদ ৯৩৭২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৮, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৮)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
20//‘আবদুল্লাহ্ ইব্নু ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, সে-ই মুসলিম, যার জিহবা ও হাত হতে সকল মুসলিম নিরাপদ এবং সে-ই প্রকৃত মুহাজির, আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তা যে ত্যাগ করে।
(৬৪৮৪; মুসলিম ১/১৪ হাঃ ৪০, আহমাদ ৬৭৬৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৯)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
21//আবূ মূসা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, তারা (সাহাবাগণ) জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রসূল! ইসলামে কোন্ জিনিসটি উত্তম? তিনি বললেনঃ যার জিহবা ও হাত হতে মুসলিমগণ নিরাপদ থাকে।
(মুসলিম ১/১৪ হাঃ ৪২, আহমাদ ৬৭৬৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১০, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১০)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
22//‘আবদুল্লাহ্ ইব্নু ‘আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
জনৈক ব্যক্তি আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করলো, ইসলামে কোন জিনিসটি উত্তম? তিনি বললেন, তুমি খাদ্য খাওয়াবে ও চেনা অচেনা সকলকে সালাম দিবে।
(২৮, ৬২৩৬; মুসলিম ১/১৪ হাঃ ৪২, আহমাদ ৬৭৬৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১১, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১১)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
23//ইবন ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেন, ইসলামের স্তম্ভ হচ্ছে পাঁচটি।
১. আল্লাহ ব্যতীত প্রকৃত কোন উপাস্য নেই এবং নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আল্লাহর রসূল-এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করা।
২. সলাত ক্বায়িম করা।
৩. যাকাত আদায় করা।
৪. হাজ্জ সম্পাদন করা এবং
৫. রমযানের সিয়ামব্রত পালন করা (রোজা রাখা)।
(৪৫১৪; মুসলিম ১/৫ হাঃ ১৬, আহমাদ ৬০২২, ৬৩০৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৭)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
24//আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ তোমাদের কেউ প্রকৃত মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য সেটাই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে।
(মুসলিম ১/১৭ হাঃ ৪৫, আহমাদ ১২৮০১, ১৩৮৭৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১২, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১২)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
25//আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ সেই আল্লাহর শপথ, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, তোমাদের কেউ প্রকৃত মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষন না আমি তার নিকট তার পিতা ও সন্তানাদির চেয়ে অধিক ভালবাসার পাত্র হই।
(আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৩, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ১৩)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস