সকাল-সন্ধ্যার সময় এর ছোট ২ টি দু‘আর অকল্পনীয় ফজিলত
মা‘কিল ইবনু ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ
যে ব্যক্তি সকালে (ঘুম থেকে) উঠে তিনবার বলবে,
أَعُوذُ بِاللّٰهِ السَّمِيعِ الْعَلِيمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ
এবং এরপর সূরা হাশর-এর শেষের তিন আয়াত পড়বে আল্লাহ তা‘আলা তার জন্য সত্তর হাজার মালাক (ফেরেশতা) নিযুক্ত করবেন। এরা তার জন্য সন্ধ্যা পর্যন্ত দু‘আ করতে থাকবেন।
যদি এ দিন সে মারা যায়, তার হবে শাহীদের মৃত্যু। যে ব্যক্তি এ দু‘আ সন্ধ্যার সময় পড়বে, সেও এ একই মর্যাদা পাবে।
(তিরমিযী, দারিমী। ইমাম তিরমিযী বলেছেন, এ হাদীসটি গরীব।)
هُوَ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ۖ عَالِمُ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ ۖ هُوَ الرَّحْمَٰنُ الرَّحِيمُ – هُوَ اللَّهُ الَّذِي لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الْمَلِكُ الْقُدُّوسُ السَّلَامُ الْمُؤْمِنُ الْمُهَيْمِنُ الْعَزِيزُ الْجَبَّارُ الْمُتَكَبِّرُ ۚ سُبْحَانَ اللَّهِ عَمَّا يُشْرِكُونَ – هُوَ اللَّهُ الْخَالِقُ الْبَارِئُ الْمُصَوِّرُ ۖ لَهُ الْأَسْمَاءُ الْحُسْنَىٰ ۚ يُسَبِّحُ لَهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ ۖ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ
তিনিই আল্লাহ, যিনি ব্যতীত কোন (সত্য) উপাস্য নেই, তিনি অদৃশ্য এবং দৃশ্যের পরিজ্ঞাতা, তিনিই অতি দয়াময়, পরম দয়ালু।
তিনিই আল্লাহ, যিনি ব্যতীত কোন (সত্য) উপাস্য নেই। তিনিই অধিপতি, পবিত্র, নিরবদ্য, নিরাপত্তা বিধায়ক, রক্ষক, পরাক্রমশালী, প্রবল, গর্বের অধিকারী। যারা তার শরীক স্থির করে, আল্লাহ তা হতে পবিত্র মহান।
তিনিই আল্লাহ সৃজনকর্তা, উদ্ভাবনকর্তা, রূপদাতা। সকল উত্তম নাম তাঁরই। আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে, সমস্তই তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। আর তিনিই পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (সূরা হাশরঃ ২২-২৪)
হাদীসের মানঃ যঈফ (দুর্বল হাদীস)। কারণ এর সনদে খালিদ ইবনু ত্বহমান একজন দুর্বল রাবী।
তিরমিযী ২৯২২, আহমাদ ২০৩০৬, দারিমী ৩৪৬৮, মু‘জামুল কাবীর লিত্ব ত্ববারানী ৫৩৭, শু‘আবূল ঈমান ২২৭২, য‘ঈফ আত্ তারগীব ৩৭৯, য‘ঈফ আল জামি‘ ৫৭৩২।