ইসলামের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া গুরুত্ব কেন?
পৃথিবীর কোন মানুষের ক্ষমতা নেই ধর্মের ব্যাপারে নিজস্ব বা কোন ব্যক্তির (মোহাম্মদ (সাঃ) ব্যতিত) নামে ফতুয়া দিতে, যা কোরআন ও হাদিসের বাইরে যায়। কেননা, কোন মানুষ বললে তা ভুল হবেই হবে। এ জন্য মোহাম্মদ (সাঃ) ততক্ষণ কিছু বলতেন না, যতক্ষণ না ওহী নাজল হয়। তাহলে আমরা কিভাবে বলতে পারি।
মহান আল্লাহ বলেন:
وَ لَوۡ تَقَوَّلَ عَلَیۡنَا بَعۡضَ الۡاَقَاوِیۡلِ
যদি সে (মুহাম্মাদ) আমার নামে কোন মিথ্যা রচনা করত।
لَاَخَذۡنَا مِنۡہُ بِالۡیَمِیۡنِ
তবে আমি তার ডান হাত পাকড়াও করতাম।
ثُمَّ لَقَطَعۡنَا مِنۡہُ الۡوَتِیۡنَ
তারপর অবশ্যই আমি তার হৃদপিন্ডের শিরা (গোলা থেকে মাথা) কেটে ফেলতাম।
فَمَا مِنۡکُمۡ مِّنۡ اَحَدٍ عَنۡہُ حٰجِزِیۡنَ
অতঃপর তোমাদের মধ্যে কেউই তাকে রক্ষা করার থাকতো না।
সূরা হাক্কা- ৪৪,৪৫,৪৬,৪৭
অথচ আমাদের সমাজ তথা দেশের আলেমরা কুরআন ও সহীহ হাদিস বাদ দিয়ে নিজেদের মাঝহাব ও ফেরকা দিয়ে ধর্মর ফতুয়া দেয়। যেখানে পৃথিবীর সর্বশেষ্ঠ মানুষ নিজের থেকে কিছু বলতে পারেনা, যা আল্লাহ নির্দেশদেন সেটুকুই বলেন। আল্লাহ মোহাম্মদ (সাঃ) কে যখন সতর্ক করেন, তাহলে ধর্মের ব্যাপারে আমাদের কতটা সতর্ক হওয়া উচিত।।
মুসলিম ভাইয়েরা, ধর্ম প্রচার ও গ্রহণ করার ক্ষেত্রে দলিলের দিকে নজর দিবেন এবং যাচাই করবেন। ওয়াজ শুনার সময় যারা দলিল দিয়ে কথা বলে তাদেরকে অগ্রাধিকার দিবেন।। কেননা, দলিল বিহীন কিছু গ্রহণ বা প্রচার করা যাবেনা। (সরা হুজুরাত-০৬)
👉 যে দোয়া ১ বার পাঠ করলে রাত দিন অনবরত জিকিরের চেয়েও বেশি সওয়াব পাবেন!:
👉 সমস্ত গুনাহ মাফের দোয়া সমূহ:
👉 ফজরের নামাজের উপকারিতা / ফজিলত / বৈজ্ঞানিক উপকারিতা: