ফেরেশতা সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর:
১) প্রশ্ন : ‘ফিরিশতা’ কোন ভাষার শব্দ?
উত্তর : ফারসি শব্দ।
২) প্রশ্ন : ফিরিশতা’র আরবি শব্দ কী?
উত্তর : মালাকুন
৩) প্রশ্ন : ‘মালাকুন’ অর্থ কী ?
উত্তর : বার্তাবাহক।
৪) প্রশ্ন : ফিরিশতা কী?
উত্তর : ফিরিশতা হলো এমন নূরানী মাখলুখ (সৃষ্টি), যারা বিভিন্ন আকৃতি ধারণ করতে পারেন। তাঁরা কখনো আল্লাহর নির্দেশের বিরুদ্ধাচরণ করেন না; বরং সর্বদা আল্লাহর নির্দেশ পালনে রত থাকেন।
৫) প্রশ্ন : ফিরিশতারা কীসের তৈরি?
উত্তর : নূরের তৈরি।
৬) প্রশ্ন : ফিরিশতাগণের সংখ্যা কতো?
উত্তর : আপনার প্রতিপালকের বাহিনী সম্পর্কে একমাত্র তিনিই জানেন। (সূরা মুদ্দাসির, ৭৪:৩৪ )
৭) প্রশ্ন : চারজন প্রধান ফিরিশতার নাম কী?
উত্তর : ১. জিব্রাইল (আ.), ২. মিকাইল (আ.), ৩. আযরাইল (আ.) ও ৪ ইসরাফীল (আ.)।
৮) প্রশ্ন : জিব্রাইল (আ.))-এর কাজ কী?
উত্তর : নবী-রাসূলগণের নিকট আল্লাহর অহী প্রেরণ।
৯) প্রশ্ন : মীকাঈল (আ.)-এর কাজ কী?
উত্তর : সকল জীবের জীবিকা বণ্টনের দায়িত্বে নিয়োজিত।
১০) প্রশ্ন : আযরাঈল (আ.)-এর কাজ কী ?
উত্তর : সকল জীবের রুহ কবয করার দায়িত্বে নিয়োজিত।
১১) প্রশ্ন : ইসরাফীল (আ.)-এর কাজ কী?
উত্তর : শিঙ্গায় ফুঁক দেয়ার দায়িত্বে নিয়োজিত।
১২) প্রশ্ন : ফিরিশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা কী একান্ত প্রয়োজন?
উত্তর : প্রত্যেক মুসলমানেরই ফিরিশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা একান্ত প্রয়োজন।
১৩) প্রশ্ন : কোন ফিরিশতাকে কুরআনে রুহুল কুদস ও রুহুল আমীন বলা হয়েছে?
উত্তর : জিবরাঈলকে (আ.)।
১৪) প্রশ্ন : কিরামান কাতিবীন ফিরিশতার কাজ কী?
উত্তর : মানুষের পাপ পুণ্য লিপিবদ্ধ করা।
১৫) প্রশ্ন : মুনকার নাকীর ফিরিশতার কাজ কী?
উত্তর : মৃত্যুর পর কবরে সওয়াল করা।
১৬) প্রশ্ন : বেহেশতের দারোয়ান কোন ফিরিশতা?
উত্তর : রিদওয়ান।
১৭) প্রশ্ন : কোন ফিরিশতার সবশেষে মৃত্যু হবে?
উত্তর : হযরত আযরাঈল (আ.)-এর।
১৮) প্রশ্ন : ফিরিশতারা কী পার্থিব কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন?
উত্তর : আল্লাহর আদেশে অদৃশ্যরূপে বদর যুদ্ধে মুসলমানদের হয়ে কুরাইশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
১৯) প্রশ্ন : ফিরিশতাদের মধ্যে হযরত আদমকে (আ.) সর্বপ্রথম কে সেজদা করেছিলেন এবং তাদের ভরতীর কী ছিলো?
উত্তর : হযরত আদমকে (আ.) সর্বপ্রথম সেজদা করেন হযরত জিবরাঈল (আ.)। অতঃপর পর্যায়ক্রমে হযরত মীকাঈল (আ.), হযরত ইসরাফীল (আ.), হযরত আযরাঈল (আ.) সেজদা করেন। অতঃপর অন্যান্য সকল ফিরিশতা সেজদা করেন।
২০) প্রশ্ন : হযরত জিবরাঈল (আ.)-এর ঘোড়ার নাম কী ?
উত্তর : হযরত জিবরাঈল (আ.)-এর ঘোড়ার নাম ‘হাইয়ুম’।
👉 বিপদের সময় রাসূলুল্লাহ (সাঃ) যে ৩টি দোয়া পাঠ করতেন:
👉 অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা:
👉 প্রশ্ন: খারাপ স্বপ্ন দেখলে কী করণীয়?:
২১) প্রশ্ন: সর্বপ্রথম কাবাঘরের তওয়াফ কে করেছেন?
উত্তর : ফিরিশতাগণ।
২২) প্রশ্ন : ‘সুবহানাল্লাহ্’ বাক্যটি সর্বপ্রথম কে বলেছিলেন?
উত্তর : হযরত জিবরাঈল (আ.)।
২৩) প্রশ্ন : ফিরিশতারা কীসের তৈরি?
উত্তর : নূরের তৈরি।
২৪) প্রশ্ন : ফিরিশতাগণের সংখ্যা কতো?
উত্তর : আপনার প্রতিপালকের বাহিনী সম্পর্কে একমাত্র তিনিই জানেন।
২৫) প্রশ্ন: জিব্রাইল (আ.))-এর কাজ কী?
উত্তর : নবী-রাসূলগণের নিকট আল্লাহর অহী প্রেরণ ।
২৬) প্রশ্ন : মীকাঈল (আ.)-এর কাজ কী?
উত্তর : সকল জীবের জীবিকা বণ্টনের দায়িত্বে নিয়োজিত।
২৭) প্রশ্ন : আযরাঈল (আ.)-এর কাজ কী ?
উত্তর : সকল জীবের রুহ কবয করার দায়িত্বে নিয়োজিত।
২৮) প্রশ্ন : ইসরাফীল (আ.)-এর কাজ কী?
উত্তর : শিঙ্গায় ফুঁক দেয়ার দায়িত্বে নিয়োজিত।
২৯) প্রশ্ন : ফিরিশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা কী একান্ত প্রয়োজন?
উত্তর : প্রত্যেক মুসলমানেরই ফিরিশতাদের প্রতি বিশ্বাস করা একান্ত প্রয়োজন।
৩০) প্রশ্ন : কোন ফিরিশতাকে কুরআনে রুহুল কুদস ও রুহুল আমীন বলা হয়েছে?
উত্তর : জিবরাঈলকে (আ.)।
৩১) প্রশ্ন : কিরামান কাতিবীন ফিরিশতার কাজ কী?
উত্তর : মানুষের পাপ পুণ্য লিপিবদ্ধ করা।
৩২) প্রশ্ন : মুনকার নাকীর ফিরিশতার কাজ কী?
উত্তর : মৃত্যুর পর কবরে সওয়াল করা।
৩৩) প্রশ্ন : বেহেশতের দারোয়ান কোন ফিরিশতা?
উত্তর : রিদওয়ান।
৩৪) প্রশ্ন : কোন ফিরিশতার সবশেষে মৃত্যু হবে?
উত্তর : হযরত আযরাঈল (আ.)-এর।
৩৫) প্রশ্ন : ফিরিশতারা কী পার্থিব কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন?
উত্তর : আল্লাহর আদেশে অদৃশ্যরূপে বদর যুদ্ধে মুসলমানদের হয়ে কুরাইশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন।
৩৬) প্রশ্ন : ফিরিশতাদের মধ্যে হযরত আদমকে (আ.) সর্বপ্রথম কে সেজদা করেছিলেন এবং তাদের ভরতীব কী ছিলো?
উত্তর : হযরত আদমকে (আ.) সর্বপ্রথম সেজদা করেন হযরত জিবরাঈল (আ.)। অতঃপর পর্যায়ক্রমে হযরত মীকাঈল (আ.), হযরত ইসরাফীল (আ.), হযরত আযরাঈল (আ.) সেজদা করেন। অতঃপর অন্যান্য সকল ফিরিশতা সেজদা করেন।
৩৭) প্রশ্ন : হযরত জিবরাঈল (আ.)-এর ঘোড়ার নাম কী ?
উত্তর : হযরত জিবরাঈল (আ.)-এর ঘোড়ার নাম ‘হাইয়ুম’।
৩৮) প্রশ্ন সর্বপ্রথম কাবাঘরের তওয়াফ কে করেছেন?
উত্তর : ফিরিশতাগণ ।
৩৯) প্রশ্ন : ‘সুবহানাল্লাহ্’ বাক্যটি সর্বপ্রথম কে বলেছিলেন?
উত্তর : হযরত জিবরাঈল (আ.)।
👉 নিশ্চিত দোয়া কবুলের সেরা ১০টি সময়ঃ-
👉 আল্লাহর নাজাত লাভের উপায়:
👉 সকাল-সন্ধ্যায় এই ২ টি ছোট দোয়ার অকল্পনীয় ফজিলত: